1. cbarta2025@gmail.com : C Barta : C Barta
  2. editor@cbarta.com : Reporter : Reporter
সাজেকে আর বস্তির মতো হোটেল-রেষ্টুরেন্ট গড়ে তুলতে দেওয়া হবে না -ব্রিঃ জেঃ মো. আমান হাসান - C Barta
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ১০:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বাঘাইছড়িতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ফায়ার স্টেশন না থাকায় জনমনে ক্ষোভ রাঙামাটিতে প্রথমবারের মতো বায়োসায়েন্সে আন্তর্জাতিক সম্মেলন রাঙামাটিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত রাঙামাটিতে ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালিত হলো বুদ্ধ পূর্ণিমা-২৫৬৯ বার্ষিক চাহিদা ৭০ লক্ষ টন, দেশে উৎপাদন মাত্র ১০: গমে আমদানিনির্ভর বাংলাদেশ রাঙ্গামাটি-মাইনি রুটে ভাড়া নিয়ে জটিলতা, স্পীডবোট চলাচল বন্ধ কর্ণফুলী নদীতে ড্রেজিং: চন্দ্রঘোনা ফেরিঘাটে পাঁচদিন ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে রাঙ্গামাটিতে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত গাজীপুরে ইমামের নির্মম হত্যার প্রতিবাদে রাঙামাটিতে বিক্ষোভ সমাবেশ আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল ইব্রাহিমের স্বপ্নের ঘর

সাজেকে আর বস্তির মতো হোটেল-রেষ্টুরেন্ট গড়ে তুলতে দেওয়া হবে না —ব্রিঃ জেঃ মো. আমান হাসান

  • প্রকাশিত : রবিবার, ২ মার্চ, ২০২৫
  • ৫৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক


পাহারের অন্যতম দর্শনীয় পর্যটন কেন্দ্র মেঘের রাজ্য সাজেক পর্যটন কেন্দ্রে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে ক্ষতিগ্রস্ত লুসাই ও ত্রিপুরাদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে সেনাবাহিনী।
শনিবার (১ মার্চ) দুপুরে রুইলুই পর্যটন কেন্দ্রের স্টোন গার্ডেনে আর্থিক সহায়তা তুলে দেন সেনাবাহিনীর খাগড়াছড়ি রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসান।
এসময় রিজিয়ন কমান্ডার বলেন, অগ্নিকা-ে ক্ষতিগ্রস্তরা যাতে ঘুরে দাঁড়াতে পারে সেই লক্ষ্যে কাজ করছে সেনবাহিনী। ভবিষ্যতে এই ধরনের দূর্ঘটনা যাতে না হয় তার জন্য সাজেকে পরিকল্পিত পর্যটন গড়ে তোলা হবে বলে জানান রিজিয়ন কমান্ডার। তিনি বলেন, সাজেকে আর বস্তির মতো হোটেল-রেষ্টুরেন্ট গড়ে তুলতে দেওয়া হবে না।
সাজেকে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপন, হাসপাতাল স্থাপন ও পানি ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে বলে আশ্বাস দেন রিজিয়ন কমান্ডার। এসময় আগুণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন ও অংশীজনদের সাথে সভাও করেন তিনি।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারী) দুপুর ১টার দিকে অবকাশ রিসোর্ট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। মুহুর্তেই আগুন আশপাশের রিসোর্টে ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে স্থানীয়দের সহায়তায় সেনাবাহিনী, বিজিবি সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। পরে দীঘিনালা ও খাগড়াছড়ি থেকে ফায়ার সার্ভিস এসে সন্ধ্যায় আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। এতে অগ্নিকা-ে স্থানীয়দের ৩৬টি বসতবাড়ি, ৩৪টি রির্সোট ও কটেজ, রেস্টুরেন্টসহ ৯৫টি স্থাপনা পুড়ে যায়। এতে অন্তত ১শ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থরা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © C Barta
Theme Customized By BreakingNews