1. cbarta2025@gmail.com : C Barta : C Barta
  2. editor@cbarta.com : Reporter : Reporter
পার্বত্য অঞ্চলে কফি-কাজু চাষ সম্প্রসারণ ও ইকো-ট্যুরিজম গড়ে তোলা হবে ; পার্বত্য উপদে - C Barta
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ১০:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বাঘাইছড়িতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ফায়ার স্টেশন না থাকায় জনমনে ক্ষোভ রাঙামাটিতে প্রথমবারের মতো বায়োসায়েন্সে আন্তর্জাতিক সম্মেলন রাঙামাটিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত রাঙামাটিতে ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালিত হলো বুদ্ধ পূর্ণিমা-২৫৬৯ বার্ষিক চাহিদা ৭০ লক্ষ টন, দেশে উৎপাদন মাত্র ১০: গমে আমদানিনির্ভর বাংলাদেশ রাঙ্গামাটি-মাইনি রুটে ভাড়া নিয়ে জটিলতা, স্পীডবোট চলাচল বন্ধ কর্ণফুলী নদীতে ড্রেজিং: চন্দ্রঘোনা ফেরিঘাটে পাঁচদিন ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে রাঙ্গামাটিতে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত গাজীপুরে ইমামের নির্মম হত্যার প্রতিবাদে রাঙামাটিতে বিক্ষোভ সমাবেশ আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল ইব্রাহিমের স্বপ্নের ঘর

পার্বত্য অঞ্চলে কফি-কাজু চাষ সম্প্রসারণ ও ইকো-ট্যুরিজম গড়ে তোলা হবে ; পার্বত্য উপদে

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে


মো. সোহরাওয়ার্দী সাব্বির

পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কৃষি ও ইকো-ট্যুরিজম সেক্টরকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়ার কথা জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা। তিনি বলেন,“সিলেট অঞ্চলের চা চাষের মতো পার্বত্য অঞ্চলকেও কফি ও কাজু বাদামের অঞ্চলে পরিণত করতে হবে।তিনি জানান, পাহাড়ে কফি ও কাজু বাদাম চাষ সম্প্রসারণ এবং ইকো-ট্যুরিজম গড়ে তুলতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
শুক্রবার রাঙামাটিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ও বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আয়োজিত এক সেমিনারে এসব কথা বলেন পার্বত্য উপদেষ্ঠা । সেমিনার উদ্বোধন করে উপদেষ্টা বলেন, “পার্বত্য চট্টগ্রাম আমাদের জাতীয় ঐতিহ্যের এক অমূল্য সম্পদ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, জাতিগত বৈচিত্র্য ও বর্ণিল সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে ভরপুর এই পাহাড়ি অঞ্চল এক অনন্য বৈশিষ্ট্য বহন করে। এ পার্বত্য অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নের জন্য কেবল অবকাঠামোগত অগ্রগতি নয়, প্রয়োজন শান্তিপূর্ণ, সহমর্মিতাপূর্ণ ও আন্তরিক এক সহাবস্থান—যেখানে সম্প্রীতিই হবে উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি।”

সুপ্রদীপ চাকমা রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদের অপার সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে বলেন , “কাপ্তাই হ্রদ শুধু একটি হ্রদ নয়, এটি এক বিশাল সম্ভাবনার নাম। আমাদের প্রকৃতির যে অফুরন্ত সম্পদের ভাণ্ডার, কাপ্তাই হ্রদ তার উজ্জ্বল উদাহরণ। এই হ্রদে যদি সঠিকভাবে পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন কার্যক্রম, পর্যটন উদ্যোগ, মাছ চাষ এবং পরিবেশবান্ধব শিল্প স্থাপন করা যায়—তাহলে শুধু রাঙ্গামাটি বা পার্বত্য চট্টগ্রাম নয়, পুরো দেশের অর্থনীতিতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।”


তিনি আরও বলেন, ‘লেকে সোনা ফলবে’—এই কথাটি নিছক কথার কথা নয়; এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে এটি অর্থনৈতিক মুক্তির দারুণ পথ হয়ে উঠতে পারে।
রাঙ্গামাটিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান ভবেশ চাকমা, মং সার্কের চিফ সাচিং প্রু চৌধুরী প্রমুখ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ট্রাস্টি রাজীব কান্তি বড়ুয়া।
সেমিনারে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন ও বৌদ্ধ সংস্কৃতি বিকাশে ১০টি সুপারিশ উপস্থাপন করা হয়। রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলার প্রায় দুই শতাধিক ব্যক্তি এতে অংশগ্রহণ করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © C Barta
Theme Customized By BreakingNews